সেবা ডেস্ক: কুড়িগ্রামে টানা শৈত্য প্রবাহে স্বাভাবিক জীবন যাত্রা ব্যাহত হয়ে পড়েছে, চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে কুড়িগ্রামের হতদরিদ্র মানুষ। রোববার জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮.৬ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
এদিকে এবার শীতের মাত্রা বেশি হওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছে নি¤œ আয়ের মানুষেরা। কাজে বের হতে না পারায় পরিবার পরিজনসহ দর্বিসহ দিন কাটছে তাদের। কনকনে ঠান্ডা আর হিমেল হাওয়ায় ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ শীত জনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা। হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা।
দিনে রাতে সমান তাপমাত্রা বিরাজ করছে। কুয়াশায় ঢেকে থাকছে জনপদ। এ অবস্থায় গরম কাপড়ের অভাবে খর-কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারনের চেষ্টা চলছে সর্বত্রই। বিশেষ করে কৃষি শ্রমিকরা কাজে যেতে না পারায় বিলম্বিত হচ্ছে চাষাবাদ।
সরকারীভাবে এখন পর্যন্ত ৬২ হাজার কম্বল বিতরন করা হয়েছে। জেলা ত্রান শাখা সুত্রে জানা গেছে নতুন করে আরো ৫০ হাজার কম্বলের বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।
এদিকে এবার শীতের মাত্রা বেশি হওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছে নি¤œ আয়ের মানুষেরা। কাজে বের হতে না পারায় পরিবার পরিজনসহ দর্বিসহ দিন কাটছে তাদের। কনকনে ঠান্ডা আর হিমেল হাওয়ায় ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ শীত জনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা। হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে রোগীর সংখ্যা।
দিনে রাতে সমান তাপমাত্রা বিরাজ করছে। কুয়াশায় ঢেকে থাকছে জনপদ। এ অবস্থায় গরম কাপড়ের অভাবে খর-কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারনের চেষ্টা চলছে সর্বত্রই। বিশেষ করে কৃষি শ্রমিকরা কাজে যেতে না পারায় বিলম্বিত হচ্ছে চাষাবাদ।
সরকারীভাবে এখন পর্যন্ত ৬২ হাজার কম্বল বিতরন করা হয়েছে। জেলা ত্রান শাখা সুত্রে জানা গেছে নতুন করে আরো ৫০ হাজার কম্বলের বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।