সেবা ডেস্ক: শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথমবর্ষ ভর্তি পরীক্ষা আগামী শনিবার অনুষ্ঠিত হবে।
সকাল সাড়ে ৯টায় ‘এ’ ইউনিট এবং বেলা আড়াইটায় ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এবার পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে ৪১ হাজার ২৮৫ জন শিক্ষার্থী।
ভর্তি কমিটির সভাপতি অধ্যাপক নারায়ন সাহা জানান, পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে আসার সময় দুই কপি রঙিন ছবি (সত্যায়িত ছাড়া চলবে) ও দুই কপি প্রবেশপত্র আনতে হবে। পরীক্ষায় সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু অতিরিক্ত মেমোরি সমৃদ্ধ ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না।
পরীক্ষা কেন্দ্রে মোবাইল ফোন, স্মার্ট ওয়াচ, চিপ সম্মিলিত ডিভাইস, এটিএমকার্ড, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ভারী কলম, বোতামসহ নিয়ম বহির্ভুত কোন ডিভাইস আনা ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ভর্তি পরীক্ষার নিরাপত্তা ও অন্যান্য কাজের সুবিধার জন্য পরীক্ষা শুরুর ১ ঘন্টা আগে কেন্দ্রে ঢোকার জন্য বলা হয়েছে। প্রশ্নপত্রের ব্যাপারে সর্বাধিক সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। তাই আধুনিক সামজিক মিডিয়া কিংবা স্বার্থন্বেষী মহলের দ্বারা প্ররোচিত না হওয়ার জন্য সকলের প্রতি সংশ্লিষ্টরা আহ্বান জানান।
নারায়ন সাহা জানান, পরীক্ষা সংক্রান্ত সকল গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে সিসিটিভির আওতায় আনা হয়েছে। সিলেট শহরে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এছাড়া ভ্রাম্যমাণ আদালত ও প্রক্টরদের তৎপরতা থাকবে দিনব্যাপী।
বিশৃঙ্খলারোধে পরীক্ষার দিন শাবি ক্যাম্পাসে সব ধরণের মিছিল, সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধের পাশাপাশি ক্যাম্পাসে ব্যানার, পোস্টার এমনকি কোন সংগঠনের টেন্ট প্রদান সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
সকল ইউনিটের আসন বিন্যাস প্রকাশ করা হয়েছে। শাবির ওয়েবসাইট কিংবা টেলিটক মোবাইল অপারেটর থেকে শিক্ষার্থীরা আসন বিন্যাস জানতে পারবে। টেলিটক মোবাইল থেকে এসএমএস পাঠালেই ফিরতি এসএমএসে আসন বিন্যাস জানতে পারবে।
এছাড়া শাবির ওয়েবসাইটে ভর্তি পরীক্ষার রোল নাম্বার দিয়ে আসন বিন্যাস জানা যাবে।
এবারের ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করেছেন ৪১ হাজার ২৮৫ জন শিক্ষার্থী। ‘এ ’ ইউনিটের ৬১৩টি আসনের বিপরীতে ১৫ হাজার ৯৬৭ জন এবং ‘বি’ ইউনিটের ৮৩৫টি আসনের বিপরীতে ২৫ হাজার ৩১৮ জন ভর্তীচ্ছু শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন।
ইউনিটভুক্ত আসন ছাড়াও সংরক্ষিত আসনে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ২৬ জন, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী/জাতিসত্ত্বা ২৬ জন, প্রতিবন্ধী ১৩ জন এবং পোষ্য কোটায় ১৫ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে।
সকাল সাড়ে ৯টায় ‘এ’ ইউনিট এবং বেলা আড়াইটায় ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এবার পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে ৪১ হাজার ২৮৫ জন শিক্ষার্থী।
ভর্তি কমিটির সভাপতি অধ্যাপক নারায়ন সাহা জানান, পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে আসার সময় দুই কপি রঙিন ছবি (সত্যায়িত ছাড়া চলবে) ও দুই কপি প্রবেশপত্র আনতে হবে। পরীক্ষায় সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে। কিন্তু অতিরিক্ত মেমোরি সমৃদ্ধ ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না।
পরীক্ষা কেন্দ্রে মোবাইল ফোন, স্মার্ট ওয়াচ, চিপ সম্মিলিত ডিভাইস, এটিএমকার্ড, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ভারী কলম, বোতামসহ নিয়ম বহির্ভুত কোন ডিভাইস আনা ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ভর্তি পরীক্ষার নিরাপত্তা ও অন্যান্য কাজের সুবিধার জন্য পরীক্ষা শুরুর ১ ঘন্টা আগে কেন্দ্রে ঢোকার জন্য বলা হয়েছে। প্রশ্নপত্রের ব্যাপারে সর্বাধিক সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে। তাই আধুনিক সামজিক মিডিয়া কিংবা স্বার্থন্বেষী মহলের দ্বারা প্ররোচিত না হওয়ার জন্য সকলের প্রতি সংশ্লিষ্টরা আহ্বান জানান।
নারায়ন সাহা জানান, পরীক্ষা সংক্রান্ত সকল গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে সিসিটিভির আওতায় আনা হয়েছে। সিলেট শহরে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এছাড়া ভ্রাম্যমাণ আদালত ও প্রক্টরদের তৎপরতা থাকবে দিনব্যাপী।
বিশৃঙ্খলারোধে পরীক্ষার দিন শাবি ক্যাম্পাসে সব ধরণের মিছিল, সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধের পাশাপাশি ক্যাম্পাসে ব্যানার, পোস্টার এমনকি কোন সংগঠনের টেন্ট প্রদান সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
সকল ইউনিটের আসন বিন্যাস প্রকাশ করা হয়েছে। শাবির ওয়েবসাইট কিংবা টেলিটক মোবাইল অপারেটর থেকে শিক্ষার্থীরা আসন বিন্যাস জানতে পারবে। টেলিটক মোবাইল থেকে এসএমএস পাঠালেই ফিরতি এসএমএসে আসন বিন্যাস জানতে পারবে।
এছাড়া শাবির ওয়েবসাইটে ভর্তি পরীক্ষার রোল নাম্বার দিয়ে আসন বিন্যাস জানা যাবে।
এবারের ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করেছেন ৪১ হাজার ২৮৫ জন শিক্ষার্থী। ‘এ ’ ইউনিটের ৬১৩টি আসনের বিপরীতে ১৫ হাজার ৯৬৭ জন এবং ‘বি’ ইউনিটের ৮৩৫টি আসনের বিপরীতে ২৫ হাজার ৩১৮ জন ভর্তীচ্ছু শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন।
ইউনিটভুক্ত আসন ছাড়াও সংরক্ষিত আসনে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ২৬ জন, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী/জাতিসত্ত্বা ২৬ জন, প্রতিবন্ধী ১৩ জন এবং পোষ্য কোটায় ১৫ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হবে।