আফজাল শরীফ , বিশেষ প্রতিনিধিঃ
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের ৩৩ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। একই সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে ২২ টি বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের ২৭ টি পদ শূন্য রয়েছে। প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক সংকটের কারণে বিদ্যালয় গুলোতে পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে । ফলে প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস'ায় হ-য-ব-র-ল অবস'ার সৃষ্টি হয়েছে। এমনকি আগামি প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় এর প্রভাব পড়ারও আশঙ্কা করা হচ্ছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, বকশীগঞ্জ উপজেলায় সদ্য জাতীয়করণ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহ মোট ১০৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এরমধ্যে ৩৩ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। পদোন্নতি না থাকায় এসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ পূরণ করা যাচ্ছেনা বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে। একই সঙ্গে ২২ টি বিদ্যালয়ে ২৭ টি সহকারী শিক্ষকের পদও শূন্য রয়েছে। এরমধ্যে কোন কোন বিদ্যালয়ে এক যুগ সময় পার হলেও এখন পর্যন্ত প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেয়া সম্ভব হয়নি। যেসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে সেসব বিদ্যালয় গুলো হলো- সাধুরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পলাশতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঠান্ডারবন্দ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , ঘাসিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , ধারার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , সুবাসপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , ধানুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , যদুর চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , বিনোদর চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , সাজিমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , ধাতুয়াকান্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , সারমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , আলীরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , মদনেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , মাদারের চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , কলকিহারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , কুশলনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , বাট্টাজোড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , মালিরচর ধুমালী পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , পাগলা পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , মোরাদাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , উত্তর পলাশতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , আইরমারী নতুন পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , পশ্চিম দত্তেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , দড়িপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , সেকের চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , সাতভিটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , চরকাউরিয়া খামার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , দূর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , আবদুল গণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , খেওয়ারচর ভাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও রিজিয়া সিদ্দিক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ।
এছাড়াও সারমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩ টি , বগারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩ টি ,সাজিমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২ টি, কুশলনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২টি, ধানুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , পলাশতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , বাট্টাজোড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , গোয়ালগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , খেওয়ারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , কলকিহারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , রবিয়ার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , মালিরচর ধুমালীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , বিনোদর চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , জানকিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , নিলক্ষিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , উত্তর পলাশতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, টালিয়া পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তর নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পানাতিয়া পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মেরুরচর উত্তর পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও জাগিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ টি করে সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। উপজেলার সারমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৮ টি শিক্ষকের পদের মধ্যে রয়েছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সহ রয়েছে ৫ জন শিক্ষক। এ বিদ্যালয়ে ৩ বছর ধরে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য থাকায় পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।
আলীরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নানা সমস্যার মধ্য দিয়ে পাঠদান চলছে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সহ ৩ জন শিক্ষক দিয়ে প্রায় সাড়ে ৩শ শিক্ষার্থীর ক্লাস নিতে হিমশিম খাচ্ছেন শিক্ষকরা। এরমধ্যে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অফিসের কাজে বাইরে গেলে বাড়তি চাপে পড়তে হয় অন্যান্য সহকারী শিক্ষকদের।
বগারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ৩ জন সহকারী শিক্ষক না থাকায় খুব সমস্যায় পড়েছেন তাঁরা।
এদিকে মদনের চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , মাদারের চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , কলকিহারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , মেরুরচর উত্তর পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাজিমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , আইরমারী নতুন পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , দূর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কুশলনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলো দুর্গম চরাঞ্চল ও নদী এলাকায় হওয়ায় বিদ্যালয় গুলোতে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকরা থাকতে চান না বলে অভিযোগ রয়েছে। অবিলম্বে শূন্যপদ গুলোতে শিক্ষক নিয়োগের দাবি জানিয়েছেন অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) স্বর্ণজিৎ দেব বলেন, ২০১০ সাল থেকে বকশীগঞ্জ উপজেলার শিক্ষকদের পদোন্নতি না দেয়ায় এ সমস্যা প্রকট হয়েছে । প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি ও সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন হলে এ সমস্যার সমাধান হবে।
প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য থাকার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়ে জানানো হয়েছে।
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের ৩৩ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। একই সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে ২২ টি বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের ২৭ টি পদ শূন্য রয়েছে। প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক সংকটের কারণে বিদ্যালয় গুলোতে পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে । ফলে প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস'ায় হ-য-ব-র-ল অবস'ার সৃষ্টি হয়েছে। এমনকি আগামি প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় এর প্রভাব পড়ারও আশঙ্কা করা হচ্ছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, বকশীগঞ্জ উপজেলায় সদ্য জাতীয়করণ প্রাথমিক বিদ্যালয় সহ মোট ১০৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এরমধ্যে ৩৩ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। পদোন্নতি না থাকায় এসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ পূরণ করা যাচ্ছেনা বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে। একই সঙ্গে ২২ টি বিদ্যালয়ে ২৭ টি সহকারী শিক্ষকের পদও শূন্য রয়েছে। এরমধ্যে কোন কোন বিদ্যালয়ে এক যুগ সময় পার হলেও এখন পর্যন্ত প্রধান শিক্ষক নিয়োগ দেয়া সম্ভব হয়নি। যেসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে সেসব বিদ্যালয় গুলো হলো- সাধুরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পলাশতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঠান্ডারবন্দ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , ঘাসিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , ধারার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , সুবাসপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , ধানুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , যদুর চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , বিনোদর চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , সাজিমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , ধাতুয়াকান্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , সারমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , আলীরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , মদনেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , মাদারের চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , কলকিহারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , কুশলনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , বাট্টাজোড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , মালিরচর ধুমালী পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , পাগলা পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , মোরাদাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , উত্তর পলাশতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , আইরমারী নতুন পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , পশ্চিম দত্তেরচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , দড়িপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , সেকের চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , সাতভিটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , চরকাউরিয়া খামার পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , দূর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , আবদুল গণি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , খেওয়ারচর ভাটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও রিজিয়া সিদ্দিক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ।
এছাড়াও সারমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩ টি , বগারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩ টি ,সাজিমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২ টি, কুশলনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২টি, ধানুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , পলাশতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , বাট্টাজোড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , গোয়ালগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , খেওয়ারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , কলকিহারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , রবিয়ার চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , মালিরচর ধুমালীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , বিনোদর চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , জানকিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , নিলক্ষিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , উত্তর পলাশতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, টালিয়া পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তর নয়াপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পানাতিয়া পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মেরুরচর উত্তর পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও জাগিরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ টি করে সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে। উপজেলার সারমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৮ টি শিক্ষকের পদের মধ্যে রয়েছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সহ রয়েছে ৫ জন শিক্ষক। এ বিদ্যালয়ে ৩ বছর ধরে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য থাকায় পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।
আলীরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নানা সমস্যার মধ্য দিয়ে পাঠদান চলছে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সহ ৩ জন শিক্ষক দিয়ে প্রায় সাড়ে ৩শ শিক্ষার্থীর ক্লাস নিতে হিমশিম খাচ্ছেন শিক্ষকরা। এরমধ্যে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক অফিসের কাজে বাইরে গেলে বাড়তি চাপে পড়তে হয় অন্যান্য সহকারী শিক্ষকদের।
বগারচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক আবুল কালাম আজাদ বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ৩ জন সহকারী শিক্ষক না থাকায় খুব সমস্যায় পড়েছেন তাঁরা।
এদিকে মদনের চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , মাদারের চর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , কলকিহারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , মেরুরচর উত্তর পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সাজিমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , আইরমারী নতুন পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় , দূর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও কুশলনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলো দুর্গম চরাঞ্চল ও নদী এলাকায় হওয়ায় বিদ্যালয় গুলোতে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকরা থাকতে চান না বলে অভিযোগ রয়েছে। অবিলম্বে শূন্যপদ গুলোতে শিক্ষক নিয়োগের দাবি জানিয়েছেন অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) স্বর্ণজিৎ দেব বলেন, ২০১০ সাল থেকে বকশীগঞ্জ উপজেলার শিক্ষকদের পদোন্নতি না দেয়ায় এ সমস্যা প্রকট হয়েছে । প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি ও সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন হলে এ সমস্যার সমাধান হবে।
প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য থাকার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়ে জানানো হয়েছে।