সেবা ডেস্ক: ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী বেগম তারা হালিম বলেছেন, দেশের ৯৯ শতাংশ এলাকা ইতোমধ্যে মোবাইল নেটওয়ার্কের আওতায় এসেছে।
তিনি আজ সংসদে সরকারি দলের সদস্য এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে আরো বলেন, বিটিসিএল ও টেলিটক নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যে বিটিসিএল নিজস্ব অর্থায়নে দেশের বিভিন্ন স্থানে মোট ১০৮টি ইউনিয়নকে অপটিক ফাইবার কেবল দ্বারা সংযুক্ত করেছে। এছাড়া দেশের ইউনিয়ন পর্যায়ে বিটিসিএল নেটওয়ার্ক শতভাগ বিস্তার করার লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
তারানা হালিম বলেন, বাংলাদেশের সরকারের অর্থায়নে এক হাজারটি ইউনিয়ন পরিষদে অপটিক্যাল ফাইবার উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে ৭১৮কোটি ৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬৪টি জেলার ৯৮টি উপজেলার ১ হাজার ৬টি ইউনিয়নে প্রায় ১১ হাজার কিলোমিটার অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল ও ট্রান্সমিশন যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হচ্ছে, যা আগামী ২০১৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে শেষ হবে।
টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সরকারের অর্থায়নে চর, নদী নালা বেষ্টিত, বিদ্যুৎবিহীন, দুর্গম এলাকার ১ হাজার ৫টি ইউনিয়নে অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্ক স্থাপনের জন্য ‘দুর্গম এলাকার ১ হাজারটি ইউনিয়ন পরিষদে অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল নেটওয়ার্ক স্থাপন’ শীর্ষক একটি প্রকল্প অনুমোদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। যার মাধ্যমে ১০ হাজার ৫শ’ কিলোমিটার অপটিপক্যাল ফাইবার ক্যাবল ও ট্রান্সমিশন যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হবে।
তিনি বলেন, ‘দেশের পশ্চিমাংশের ১ হাজার ২শ’টি ইউনিয়ন পরিষদে অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল নেটওয়ার্ক উন্নয়ন’ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যার মাধ্যমে দেশের পশ্চিমাংশের ১ হাজার ২১৬টি ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করা হবে।
তারানা হালিম বলেন, ‘দেশের পূর্বাংশের ১ হাজার ২৫০টি ইউনিয়ন পরিষদে অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল নেটওয়ার্ক উন্নয়ন’ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যার মাধ্যমে দেশের পূর্বাংশের ১ হাজার ২৫০টি ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত অপটিক্যাল পাইবার ক্যাবল নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করা হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঢাকা শহরের পুরাতন ডিজিটাল টেলিফোন সিস্টেম প্রতিস্থাপন প্রকল্প (১৭১ কে এল প্রকল্প) এর আওতায় ঢাকা শহরের ১ লাখ পুরাতন ডিজিটাল সিস্টেম প্রতিস্থাপনসহ ১ লাখ ৩৯ হাজার নতুন টেলিফোন সংযোগ প্রদানের কাজ চলছে। ঢাকা শহরের টেলিফোন গ্রাহকরা টেলিফোনের মাধ্যমে ভয়েসের পাশাপাশি আধুনিক ডাটা সার্ভিস সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
তিনি বলেন, প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে পর্যায়ক্রমে দেশের সকল ইউনিয়ন অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে। প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়ন শেষে সারাদেশের ইউনিয়ন পর্যন্ত সুবিন্যস্ত একটি অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল নেটওয়ার্ক অবকাঠামো গড়ে উঠবে যার মাধ্যমে সরকারি বেসরকারি সকল অপারেটর সারাদেশে গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত ইন্টারনেটসহ নানাবিধ আধুনিক ও যুগোপযোগী টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি সেবা প্রদান করতে সক্ষম হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের সদ্য সমাপ্তকৃত ‘৩-জি প্রযুক্তি চালুকরণ এবং ২.৫ জি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ’ শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে ইতোমধ্যে ৭টি বিভাগীয় শহরসহ ৬৪টি জেলা সদর এলাকার নিরবচ্ছিন্ন নেটওয়ার্ক কভারেজ নিশ্চিতকরণসহ আধুনিক ৩-জি নেটওয়ার্ক স্থাপন করা সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে এই নেটওয়ার্ক কভারেজ শতভাগ পূর্ণ করার জন্য দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায় থেকে শুরু করে সমস্ত উপজেলা ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ গ্রোথ সেন্টারসমূহে আরও উন্নত ও আধুনিক ৩-জি নেটওয়ার্ক স্থাপনের জন্য টেলিটকের নিজস্ব অর্থায়নে একটি নতুন প্রকল্প ‘মডারেনাইজেশন এন্ড এক্সপেনশন অব টেলিটক ২জি/৩জি নেটওয়ার্ক আপ টু রুরাল এরিয়া (এমইপি) গত ২০১৫ সালের ১ জুলাই থেকে চালু করা হয়েছে এবং ‘ইন্ট্রোডাকশন অব ৩জি এবং এক্সপেনশন অব ২.৫ জি নেটওয়ার্ক ফেইজ-২’ শীর্ষক একটি প্রকল্প সরকারের অনুমোদন পর্যায়ে রয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে আগামী ১ থেকে ২ বছরের মধ্যে টেলিটকের নেটওয়ার্ক দেশের ইউনিয়ন পর্যায়ে নিশ্চিত করা সম্ভব হবে বলে আশা করা যায়।
তারানা হালিম বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য ওয়্যারলেস ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক স্থাপন (৪জি, এলটিই)’ শীর্ষক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যার মাধ্যমে সকল মেট্রোপলিটন শহর, জেলা শহর ও উপজেলার ব্রডব্যান্ড ভিত্তিক নেটওয়ার্ক ও ট্রান্সশিমন যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হবে। ২০১৪ সালের ২১ মে একনেক সভায় অনুমোদিত ওই প্রকল্পটি ২০১৭ সালে শেষ হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে বিটিসিএল’র সার্ভিস জনপ্রিয় হবে।
তিনি বলেন, ৪জি এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে ভয়েজ কমিউনিকেশনের অনুমতি দেয়া হলে এই প্রকল্পের আওতায় স্থাপিত ৪জি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ব্রডব্যান্ড সার্ভিসের পাশাপাশি ভয়েজ সার্ভিস দেয়া সম্ভব হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এছাড়া ল্যান্ডফোনকে জনপ্রিয় করার জন্য বিটিসিএল একটি কল সেন্টার চালু করেছে। যার নম্বর ১৬৪০২। এ নম্বরের মাধ্যমে গ্রাহক কল সেন্টারে অভিযোগ করতে পারবেন এবং অভিযোগের বিষয়ে খবর নিতে পারবেন।
তিনি আজ সংসদে সরকারি দলের সদস্য এম আবদুল লতিফের এক প্রশ্নের জবাবে আরো বলেন, বিটিসিএল ও টেলিটক নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণের লক্ষ্যে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ইতোমধ্যে বিটিসিএল নিজস্ব অর্থায়নে দেশের বিভিন্ন স্থানে মোট ১০৮টি ইউনিয়নকে অপটিক ফাইবার কেবল দ্বারা সংযুক্ত করেছে। এছাড়া দেশের ইউনিয়ন পর্যায়ে বিটিসিএল নেটওয়ার্ক শতভাগ বিস্তার করার লক্ষ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
তারানা হালিম বলেন, বাংলাদেশের সরকারের অর্থায়নে এক হাজারটি ইউনিয়ন পরিষদে অপটিক্যাল ফাইবার উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে ৭১৮কোটি ৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ৬৪টি জেলার ৯৮টি উপজেলার ১ হাজার ৬টি ইউনিয়নে প্রায় ১১ হাজার কিলোমিটার অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল ও ট্রান্সমিশন যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হচ্ছে, যা আগামী ২০১৬ সালের ৩০ জুনের মধ্যে শেষ হবে।
টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সরকারের অর্থায়নে চর, নদী নালা বেষ্টিত, বিদ্যুৎবিহীন, দুর্গম এলাকার ১ হাজার ৫টি ইউনিয়নে অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্ক স্থাপনের জন্য ‘দুর্গম এলাকার ১ হাজারটি ইউনিয়ন পরিষদে অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল নেটওয়ার্ক স্থাপন’ শীর্ষক একটি প্রকল্প অনুমোদন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। যার মাধ্যমে ১০ হাজার ৫শ’ কিলোমিটার অপটিপক্যাল ফাইবার ক্যাবল ও ট্রান্সমিশন যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হবে।
তিনি বলেন, ‘দেশের পশ্চিমাংশের ১ হাজার ২শ’টি ইউনিয়ন পরিষদে অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল নেটওয়ার্ক উন্নয়ন’ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যার মাধ্যমে দেশের পশ্চিমাংশের ১ হাজার ২১৬টি ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করা হবে।
তারানা হালিম বলেন, ‘দেশের পূর্বাংশের ১ হাজার ২৫০টি ইউনিয়ন পরিষদে অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল নেটওয়ার্ক উন্নয়ন’ প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যার মাধ্যমে দেশের পূর্বাংশের ১ হাজার ২৫০টি ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত অপটিক্যাল পাইবার ক্যাবল নেটওয়ার্ক বিস্তৃত করা হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঢাকা শহরের পুরাতন ডিজিটাল টেলিফোন সিস্টেম প্রতিস্থাপন প্রকল্প (১৭১ কে এল প্রকল্প) এর আওতায় ঢাকা শহরের ১ লাখ পুরাতন ডিজিটাল সিস্টেম প্রতিস্থাপনসহ ১ লাখ ৩৯ হাজার নতুন টেলিফোন সংযোগ প্রদানের কাজ চলছে। ঢাকা শহরের টেলিফোন গ্রাহকরা টেলিফোনের মাধ্যমে ভয়েসের পাশাপাশি আধুনিক ডাটা সার্ভিস সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
তিনি বলেন, প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হলে পর্যায়ক্রমে দেশের সকল ইউনিয়ন অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্কের আওতায় আসবে। প্রকল্পসমূহ বাস্তবায়ন শেষে সারাদেশের ইউনিয়ন পর্যন্ত সুবিন্যস্ত একটি অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল নেটওয়ার্ক অবকাঠামো গড়ে উঠবে যার মাধ্যমে সরকারি বেসরকারি সকল অপারেটর সারাদেশে গ্রাম পর্যায় পর্যন্ত ইন্টারনেটসহ নানাবিধ আধুনিক ও যুগোপযোগী টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি সেবা প্রদান করতে সক্ষম হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের সদ্য সমাপ্তকৃত ‘৩-জি প্রযুক্তি চালুকরণ এবং ২.৫ জি নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ’ শীর্ষক প্রকল্পের মাধ্যমে ইতোমধ্যে ৭টি বিভাগীয় শহরসহ ৬৪টি জেলা সদর এলাকার নিরবচ্ছিন্ন নেটওয়ার্ক কভারেজ নিশ্চিতকরণসহ আধুনিক ৩-জি নেটওয়ার্ক স্থাপন করা সম্ভব হয়েছে। বর্তমানে এই নেটওয়ার্ক কভারেজ শতভাগ পূর্ণ করার জন্য দেশের প্রতিটি ইউনিয়ন পর্যায় থেকে শুরু করে সমস্ত উপজেলা ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ গ্রোথ সেন্টারসমূহে আরও উন্নত ও আধুনিক ৩-জি নেটওয়ার্ক স্থাপনের জন্য টেলিটকের নিজস্ব অর্থায়নে একটি নতুন প্রকল্প ‘মডারেনাইজেশন এন্ড এক্সপেনশন অব টেলিটক ২জি/৩জি নেটওয়ার্ক আপ টু রুরাল এরিয়া (এমইপি) গত ২০১৫ সালের ১ জুলাই থেকে চালু করা হয়েছে এবং ‘ইন্ট্রোডাকশন অব ৩জি এবং এক্সপেনশন অব ২.৫ জি নেটওয়ার্ক ফেইজ-২’ শীর্ষক একটি প্রকল্প সরকারের অনুমোদন পর্যায়ে রয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে আগামী ১ থেকে ২ বছরের মধ্যে টেলিটকের নেটওয়ার্ক দেশের ইউনিয়ন পর্যায়ে নিশ্চিত করা সম্ভব হবে বলে আশা করা যায়।
তারানা হালিম বলেন, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য ওয়্যারলেস ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্ক স্থাপন (৪জি, এলটিই)’ শীর্ষক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যার মাধ্যমে সকল মেট্রোপলিটন শহর, জেলা শহর ও উপজেলার ব্রডব্যান্ড ভিত্তিক নেটওয়ার্ক ও ট্রান্সশিমন যন্ত্রপাতি স্থাপন করা হবে। ২০১৪ সালের ২১ মে একনেক সভায় অনুমোদিত ওই প্রকল্পটি ২০১৭ সালে শেষ হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে বিটিসিএল’র সার্ভিস জনপ্রিয় হবে।
তিনি বলেন, ৪জি এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে ভয়েজ কমিউনিকেশনের অনুমতি দেয়া হলে এই প্রকল্পের আওতায় স্থাপিত ৪জি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ব্রডব্যান্ড সার্ভিসের পাশাপাশি ভয়েজ সার্ভিস দেয়া সম্ভব হবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, এছাড়া ল্যান্ডফোনকে জনপ্রিয় করার জন্য বিটিসিএল একটি কল সেন্টার চালু করেছে। যার নম্বর ১৬৪০২। এ নম্বরের মাধ্যমে গ্রাহক কল সেন্টারে অভিযোগ করতে পারবেন এবং অভিযোগের বিষয়ে খবর নিতে পারবেন।